সুয়াতার পীর হজরত শাহ মাহমুদ বাহামানী
শ্রীচৈতন্য দেবের উদার মানবতাবাদী ধর্মপ্রচারের ফল স্বরুপ বাংলার মাটি হয়ে উঠেছিল এক মহা মিলনের পীঠস্থান।আবার অন্যদিক থেকে বিভিন্ন মুসলমান পীর,ফকির,দরবেশ,ওলি-আওলিয়া,আউল-বাউলের আবির্ভাব এই মিলনের পথে যেন সেতু রচনা করে।তখন অনেক হিন্দু সাধকের যেমন মুসলমান শিষ্য ছিল যেমন, শ্রী চৈতন্য দেবের শিষ্য যবন হরিদাস;তেমনি আবার অনেক মুসলমান পীর ফকিরের কাছে অনেক হিন্দুও দীক্ষ্যা নিয়েছিলেন।বাংলায় হিন্দু-মুসলমানের এই মিল মহব্বত সবচেয়ে সুন্দর ভাবে প্রকাশ পেয়েছিল তুর্কি আক্রমনের পর।এ প্রসজ্ঞে বলতে হয় ' সত্যপীর ' এর কথা।সত্যপীর হলো হিন্দুদের সত্যনারায়ন ও মুসলমানদের পীরের মিলিত রুপ। রাঢ়বজ্ঞের বিভিন্ন জেলার মুসলমানদের মধ্যে এখনো এই সত্যপীরের পালাগানের আসর বসে।আর হিন্দুরাও এই সত্যপীরকে সম্মান জানিয়ে সব ঠাকুরের বেলায় প্রসাদ বললেও সত্যনারায়নের বেলায় সিন্নি বলে থাকে।সে যাই হোক বাংলার এই উদার মানসিকতা থেকেই এ সব পীর ফকিরদের বিভিন্ন অলৌকিক কেরামতির প্রভাবে ইনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এ সব মহাত্মার ইহলোক ত্যাগের পরে ইনাদের মাজার জেয়ারত(বিশেষ প্রার্থনা) করা হয়।মাজারে সিন্নি দেওয়া হয় বাতাসা খইচুড়। চড়ানো হয় সালু কাপড়ের চাদর।প্রতিদন সাঁঝ দেওয়া হয় প্রদীপ বা মোমবাতী ও ধুপ জ্বেলে।বছরের বিশেষ দিনে পবিত্র উরসের আয়োজন করা হয়_এদিন থানে দেওয়া ভক্তদের মানতে দেওয়া মুরগী, হাস,ছাগল,আলু,কুমড়ো প্রভৃতি সহযোগে খিচুড়ি রান্না করা হয়;সেদিন হিন্দু মুসলমানের এক সাথে পাতপেড়ে থেতে কোন বাধা থাকে না।উসরস উপলক্ষে মেলা বসে,সে মেলায় ফকিরি গান,কবি গান,বাউল গান,সত্যপীরের গানের আসর বসে।আমাদের ব্র্ধমান জেলাতেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এমন ব হু পীরের মাজার।তেমনই একজন বিখ্যাত পীর আউলিয়া হলেন হজরত বাহমান শাহ।
পুরো নাম হজরত শাহ মাহমুদ বাহামনী(রঃ)।আদি নিবাস বাহমান শহরে,তাই বলা হয় বাহমন শাহ।ইনি ছিলেন আরব উপদ্বীপের বিখ্যাত পীর হজরত শাহ জালালের অন্যতম শিষ্য।হজরত শাহ জালাল ইমন(ইয়েমন) দেশ থেকে শান্তি ও পবিত্রতার বাণী প্রচারের উদ্দেশ্য পদভ্রমনে বেড়িয়ে প্রথমে তিনি আরব থেকে ইরানে এসে পৌছালে অনেক ধম'প্রাণ সাধক তার সজ্ঞে যোগদেন,এদের মধ্যে ছিলেন আমাদের আলোচ্য বহমন শাহ,যিনি ইরানের সুখ্যাত নরপতি বাহমান-বিন-ইস্কান্দার এর বংশ বাহমনী বংশীয়।বহমান শাহ সাধনায় বাহমান শাহ সাধনায় সিদ্ধি লাভ করে হজরত শাহ জালালের সজ্ঞে যোগদিয়ে ইরান থেকে আফগানিস্থান, কান্দাহার হয়ে হিন্দুস্থানে প্রবেশ করেন।দিল্লীর মসনদে তখন আলাউদ্দিন খলজি।
বিভিন্ন ঘাত প্রতিঘাতের মধ্যদিয়ে ঘটনাক্রমে বাহমান শাহ এসে হাজির হলেন গোপভূমে।এই গোপভূমের প্রাচীন জনপদ ভাল্কি অঞ্চলের সুয়াতা,জামতাড়া,প্রতাপপুর,অমরাগড় প্রভ্রতি অঞ্চলের মানুষদের মধ্যে ইসলামের আদর্শ কে প্রচার করতে লাগলেন।জনশ্রুতি সে সময় এই অঞ্চলে প্রচলিত ছিল ভয়ংকর নরবলি প্রথা।পালি করে প্রতি বাড়ি থেকে একজন করে পুরুষ মানুষ পাঠাতে হতো বলির জন্য।বাহমন শাহ এই অমানবিক প্রথার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালেন।এতে ভাল্কীরাজা মনিন্দ্র নারায়নের সজ্ঞে তার বিরোধ বাঁধে।দুপক্ষে তমুল যুদ্ধ হয়।রাজার বিশাল সৈন্যবাহিনীর কাছে বাহমন শাহ পরাজিত ও নিহিত হন।যেহেতু এই যুদ্ধ ছিল সাধারন মানুষের পক্ষনিয়ে সেহেতু এই যুদ্ধে বাহমন শাহের মৃত্যু হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যেই গভীর রেখাপাত করে।
অনেকে বলেন গোপরাজাদের আরাধ্যদেবতা শিবাক্ষ্যা মন্দিরের নরবলি প্রথা বন্ধ করতে গিয়ে বাহমান শাহের সজ্ঞে রাজার দ্বব্দ্ব বেধেছিল, এবং এই সময় বাহমান শাহের মৃত্যুর স ংবাদ পেয়ে গৌড়ের সুলতান হোসেন শাহ সৈন্য পাঠেয়ে ছিলেন ও পীরের মাজার বাধিয়ে দিয়েছিলেন ;সে হিসেবে তিনি হোসেন শাহের সমসাময়িক,(১৪৯৩-১৫১৯)।বাহমান শাহের মাজারে তিনটি শিলালিপি দেখলাম।তথ্য ঘেঁটে জানা গেল এগুলি আরবী তুঘরা লিপিতে লেখা।এর পাঠোদ্ধারও ক রা হয়েছে।এগুলির মধ্যে পাওয়া যায় ' পরম ন্যায় পরায়ন ও উদার সুলতান পৃথিবী শ্রেষ্ঠ ধর্মপরায়ণ সুলতান আবুল মুজাফফর হুসাইন শাহ'র নাম।এছাড়াও কাজী মিনাজী বলে এক জনের নাম পাওয়া যায়,এবংউল্লেখিত সাল হলো হিজরী ৯০২(১৪৯৬-৯৭খ্রিষ্টাব্দ)। কিএই কাজী মিনাজী ছিলেন সমম্ভবত ভাল্কীর কাজীপাড়ার বাসীন্দা,ইনিছিলেন বাহমান পীরের ভক্ত;এবং হুসেইন শাহের ককর্মচারী, হয়তো ইনারই অনুরোধে সুলতান পীরের মাজার বাঁধিয়ে দিয়েছিলেন।
বাহমান।শাহ বা মোম্মান শাহের মাজারে বিশেষ বৈশিষ্ট আজো প্রত্যেকদিন সন্ধযায় ডঙ্কা বাজানো হয়।মাজারের প্রবেশ মুখের পাশেই আছে পীরপুকুর,এই পুকুরে স্নান করলে ভক্তের কামনা পূর্ণ হবে বলে বিশ্বাস।প্রতি বছর ১লা মাঘ এই পীরের বাৎসরীক উড়স উপলক্ষ্যে মাজার সংলগ্ন মাঠে এক বিরাট মেলা বসে,এটাকে অখণ্ড বর্ধমান জেলার সবচেয়ে বড়ো পীরের মাজার বলা যেতে পারে।বাহমান সাহেবের কেরামতি বা অলৌকিক কাহিনী সম্পর্কে প্রচলিত আছে যে,পীরের মাজারে আগে গভীর রাত্রে ভাল্কির জজ্ঞল থেকে বাঘেরা সালাম জানাতে আসতো।এছারা শোনাযায় এক ধনী ব্যক্তি নতুন কেনা বন্দুকে এখানের শহীদস্থানের গাছে সর্বদা থাকা বকেদের মারলে মাজার কমিটির শজ্ঞে ঝামেলা বাধে,বিচারে ধনীব্যক্তির বিরুদ্ধে ভয়ে কেউ সাক্ষযীদিতে সম্মতি না হলেও ঝাঁকে ঝাঁকে বকের দল বিচারসভায় উড়েগিয়ে হাজির হয়েছিল।হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে সমস্ত সম্প্রদায়ের কাছে আজো খুবই জনপ্রিয় আউসগ্রাম থানার ভাল্কির কাছে সুয়াতাগ্রামের এই হজরত শাহ মাহমুদ মাহামানী সাহেবের মাজার।
(ফিরোজ আলি কাঞ্চন)
----+++++++++++++++++++++++++
শ্রীচৈতন্য দেবের উদার মানবতাবাদী ধর্মপ্রচারের ফল স্বরুপ বাংলার মাটি হয়ে উঠেছিল এক মহা মিলনের পীঠস্থান।আবার অন্যদিক থেকে বিভিন্ন মুসলমান পীর,ফকির,দরবেশ,ওলি-আওলিয়া,আউল-বাউলের আবির্ভাব এই মিলনের পথে যেন সেতু রচনা করে।তখন অনেক হিন্দু সাধকের যেমন মুসলমান শিষ্য ছিল যেমন, শ্রী চৈতন্য দেবের শিষ্য যবন হরিদাস;তেমনি আবার অনেক মুসলমান পীর ফকিরের কাছে অনেক হিন্দুও দীক্ষ্যা নিয়েছিলেন।বাংলায় হিন্দু-মুসলমানের এই মিল মহব্বত সবচেয়ে সুন্দর ভাবে প্রকাশ পেয়েছিল তুর্কি আক্রমনের পর।এ প্রসজ্ঞে বলতে হয় ' সত্যপীর ' এর কথা।সত্যপীর হলো হিন্দুদের সত্যনারায়ন ও মুসলমানদের পীরের মিলিত রুপ। রাঢ়বজ্ঞের বিভিন্ন জেলার মুসলমানদের মধ্যে এখনো এই সত্যপীরের পালাগানের আসর বসে।আর হিন্দুরাও এই সত্যপীরকে সম্মান জানিয়ে সব ঠাকুরের বেলায় প্রসাদ বললেও সত্যনারায়নের বেলায় সিন্নি বলে থাকে।সে যাই হোক বাংলার এই উদার মানসিকতা থেকেই এ সব পীর ফকিরদের বিভিন্ন অলৌকিক কেরামতির প্রভাবে ইনাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এ সব মহাত্মার ইহলোক ত্যাগের পরে ইনাদের মাজার জেয়ারত(বিশেষ প্রার্থনা) করা হয়।মাজারে সিন্নি দেওয়া হয় বাতাসা খইচুড়। চড়ানো হয় সালু কাপড়ের চাদর।প্রতিদন সাঁঝ দেওয়া হয় প্রদীপ বা মোমবাতী ও ধুপ জ্বেলে।বছরের বিশেষ দিনে পবিত্র উরসের আয়োজন করা হয়_এদিন থানে দেওয়া ভক্তদের মানতে দেওয়া মুরগী, হাস,ছাগল,আলু,কুমড়ো প্রভৃতি সহযোগে খিচুড়ি রান্না করা হয়;সেদিন হিন্দু মুসলমানের এক সাথে পাতপেড়ে থেতে কোন বাধা থাকে না।উসরস উপলক্ষে মেলা বসে,সে মেলায় ফকিরি গান,কবি গান,বাউল গান,সত্যপীরের গানের আসর বসে।আমাদের ব্র্ধমান জেলাতেও ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এমন ব হু পীরের মাজার।তেমনই একজন বিখ্যাত পীর আউলিয়া হলেন হজরত বাহমান শাহ।
পুরো নাম হজরত শাহ মাহমুদ বাহামনী(রঃ)।আদি নিবাস বাহমান শহরে,তাই বলা হয় বাহমন শাহ।ইনি ছিলেন আরব উপদ্বীপের বিখ্যাত পীর হজরত শাহ জালালের অন্যতম শিষ্য।হজরত শাহ জালাল ইমন(ইয়েমন) দেশ থেকে শান্তি ও পবিত্রতার বাণী প্রচারের উদ্দেশ্য পদভ্রমনে বেড়িয়ে প্রথমে তিনি আরব থেকে ইরানে এসে পৌছালে অনেক ধম'প্রাণ সাধক তার সজ্ঞে যোগদেন,এদের মধ্যে ছিলেন আমাদের আলোচ্য বহমন শাহ,যিনি ইরানের সুখ্যাত নরপতি বাহমান-বিন-ইস্কান্দার এর বংশ বাহমনী বংশীয়।বহমান শাহ সাধনায় বাহমান শাহ সাধনায় সিদ্ধি লাভ করে হজরত শাহ জালালের সজ্ঞে যোগদিয়ে ইরান থেকে আফগানিস্থান, কান্দাহার হয়ে হিন্দুস্থানে প্রবেশ করেন।দিল্লীর মসনদে তখন আলাউদ্দিন খলজি।
বিভিন্ন ঘাত প্রতিঘাতের মধ্যদিয়ে ঘটনাক্রমে বাহমান শাহ এসে হাজির হলেন গোপভূমে।এই গোপভূমের প্রাচীন জনপদ ভাল্কি অঞ্চলের সুয়াতা,জামতাড়া,প্রতাপপুর,অমরাগড় প্রভ্রতি অঞ্চলের মানুষদের মধ্যে ইসলামের আদর্শ কে প্রচার করতে লাগলেন।জনশ্রুতি সে সময় এই অঞ্চলে প্রচলিত ছিল ভয়ংকর নরবলি প্রথা।পালি করে প্রতি বাড়ি থেকে একজন করে পুরুষ মানুষ পাঠাতে হতো বলির জন্য।বাহমন শাহ এই অমানবিক প্রথার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানালেন।এতে ভাল্কীরাজা মনিন্দ্র নারায়নের সজ্ঞে তার বিরোধ বাঁধে।দুপক্ষে তমুল যুদ্ধ হয়।রাজার বিশাল সৈন্যবাহিনীর কাছে বাহমন শাহ পরাজিত ও নিহিত হন।যেহেতু এই যুদ্ধ ছিল সাধারন মানুষের পক্ষনিয়ে সেহেতু এই যুদ্ধে বাহমন শাহের মৃত্যু হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যেই গভীর রেখাপাত করে।
অনেকে বলেন গোপরাজাদের আরাধ্যদেবতা শিবাক্ষ্যা মন্দিরের নরবলি প্রথা বন্ধ করতে গিয়ে বাহমান শাহের সজ্ঞে রাজার দ্বব্দ্ব বেধেছিল, এবং এই সময় বাহমান শাহের মৃত্যুর স ংবাদ পেয়ে গৌড়ের সুলতান হোসেন শাহ সৈন্য পাঠেয়ে ছিলেন ও পীরের মাজার বাধিয়ে দিয়েছিলেন ;সে হিসেবে তিনি হোসেন শাহের সমসাময়িক,(১৪৯৩-১৫১৯)।বাহমান শাহের মাজারে তিনটি শিলালিপি দেখলাম।তথ্য ঘেঁটে জানা গেল এগুলি আরবী তুঘরা লিপিতে লেখা।এর পাঠোদ্ধারও ক রা হয়েছে।এগুলির মধ্যে পাওয়া যায় ' পরম ন্যায় পরায়ন ও উদার সুলতান পৃথিবী শ্রেষ্ঠ ধর্মপরায়ণ সুলতান আবুল মুজাফফর হুসাইন শাহ'র নাম।এছাড়াও কাজী মিনাজী বলে এক জনের নাম পাওয়া যায়,এবংউল্লেখিত সাল হলো হিজরী ৯০২(১৪৯৬-৯৭খ্রিষ্টাব্দ)। কিএই কাজী মিনাজী ছিলেন সমম্ভবত ভাল্কীর কাজীপাড়ার বাসীন্দা,ইনিছিলেন বাহমান পীরের ভক্ত;এবং হুসেইন শাহের ককর্মচারী, হয়তো ইনারই অনুরোধে সুলতান পীরের মাজার বাঁধিয়ে দিয়েছিলেন।
বাহমান।শাহ বা মোম্মান শাহের মাজারে বিশেষ বৈশিষ্ট আজো প্রত্যেকদিন সন্ধযায় ডঙ্কা বাজানো হয়।মাজারের প্রবেশ মুখের পাশেই আছে পীরপুকুর,এই পুকুরে স্নান করলে ভক্তের কামনা পূর্ণ হবে বলে বিশ্বাস।প্রতি বছর ১লা মাঘ এই পীরের বাৎসরীক উড়স উপলক্ষ্যে মাজার সংলগ্ন মাঠে এক বিরাট মেলা বসে,এটাকে অখণ্ড বর্ধমান জেলার সবচেয়ে বড়ো পীরের মাজার বলা যেতে পারে।বাহমান সাহেবের কেরামতি বা অলৌকিক কাহিনী সম্পর্কে প্রচলিত আছে যে,পীরের মাজারে আগে গভীর রাত্রে ভাল্কির জজ্ঞল থেকে বাঘেরা সালাম জানাতে আসতো।এছারা শোনাযায় এক ধনী ব্যক্তি নতুন কেনা বন্দুকে এখানের শহীদস্থানের গাছে সর্বদা থাকা বকেদের মারলে মাজার কমিটির শজ্ঞে ঝামেলা বাধে,বিচারে ধনীব্যক্তির বিরুদ্ধে ভয়ে কেউ সাক্ষযীদিতে সম্মতি না হলেও ঝাঁকে ঝাঁকে বকের দল বিচারসভায় উড়েগিয়ে হাজির হয়েছিল।হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে সমস্ত সম্প্রদায়ের কাছে আজো খুবই জনপ্রিয় আউসগ্রাম থানার ভাল্কির কাছে সুয়াতাগ্রামের এই হজরত শাহ মাহমুদ মাহামানী সাহেবের মাজার।
(ফিরোজ আলি কাঞ্চন)
----+++++++++++++++++++++++++
No comments:
Post a Comment